শ্রম অধিদপ্তর স্থাপিত হয়েছিল বৃটিশ-ভারত বিধির মাধ্যমে । প্রাথমিকভাবে এটি ভারতীয় অভিবাসী শ্রমিক কল্যাণ দেখবাল করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং বলা হত ভারতীয় অভিবাসী শ্রম দপ্তর। শ্রম শক্তি আদিবাসী সেগমেন্ট ক্রমশ বিস্তার লাভ করে সেই সাথে ঔপনিবেশিক শাসকদের ভারতীয় অভিবাসীয় শ্রমিক কল্যাণ দৃষ্টিপাত তাদের সীমিত সুযোগ বহির্ভূত পর্যবেক্ষণে বাধ্য ছিল এবং একইভাবে সব শ্রমিকের কল্যাণে ব্যবস্থা নেওয়া ছিল। সেই অনুযায়ী ১৯৩১ সালে ভারতীয় অভিবাসী শ্রম দপ্তর জেনারেল শ্রম দপ্তরে রূপান্তরিত হয়েছিল। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে দায়িত্ব ছিল দেশীয় শ্রমিক ও ভারতীয় অভিবাসী শ্রমিকের কল্যাণ নিশ্চিত করা। প্রাথমিকভাবে দপ্তর প্রধানের নাম দেয়া হয়েছিল শ্রম কমিশনার। কিন্তু ১৯৫৮ সালে সরকারী আদেশের মাধ্যমে মেমো নং- ২৩০/এস-১১১/১এ-৮(২)/৬৯ তারিখের ০৫/০৩/৭০ এর নাম পরিবর্তন করে শ্রম পরিচালক করা হয় । শ্রম পরিদপ্তর প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই কার্যকরী শ্রমিক ব্যবস্থাপনা সম্পর্ক যৌথ দরকষাকষি, মধ্যস্থতা এবং শিল্প ক্ষেত্রে শ্রম বিরোধ নিষ্পত্তিতে দ্রুত ও কার্যকরি পদক্ষেপ গ্রহণ করে আসছে।
পরবর্তীতে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ২৭ নভেম্বর, ২০১৭ খ্রি: তারিখের ৪০.০০.০০০০.০২০.০১২.০৩.২০১৬(অংশ-৩)-৭৩৭ নং আদেশের মাধ্যমে শ্রম পরিদপ্তরকে শ্রম অধিদপ্তরে রপান্তর করা হয়। এর মাধ্যমে আঞ্চলিক শ্রম দপ্তর, ফরিদপুর প্রতিষ্ঠা লাভ করে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস